অনেক মাশরুম চাষীরা বাড়িতে কীভাবে মাশরুম জন্মাতে হয় তা লোকেদের শেখানোর জন্য কর্মশালার আয়োজন করেন।
আপনার চাষ করা মাশরুম কোনো ভালো জায়গায় বিক্রি করার জন্য দুটি বিষয় মনে রাখতে হবে। একটি হলো মাশরুমের ভালো মান এবং অন্যটি হলো মাশরুমের উৎপাদনের পরিমাণ।আপনার চাষ করা মাশরুম এর যদি ভালো মানের হয় ভালো দাম পাবেন।
জায়গাটি পোকা-মাকড়মুক্ত রাখতে হবে। মাছি মাশরুম চাষে অনেক ক্ষতি করে থাকে।
মাশরুম সাধারণত ২৫-৩০ দিনের মধ্যেই খাওয়ার উপযোগী হয়ে যায়।
নড়াইলে এবারও অসময়ে তরমুজ চাষে বাম্পার ফলন
ফোটানো বা ভেজানোর পরে পানি এমনভাবে ঝরিয়ে নেবেন, যাতে হাত দিয়ে খড় চাপলে পানি না পড়ে অথচ হাতে একটা ভেজা ভাব থাকবে।
উপরে উল্লেখিত বর্ণনায় মাশরুম চাষ সর্ম্পকে আলোচনা করেছি।মাশরুম চাষ করতে কি কি ধাপ অনুসরণ করতে হবে সে সর্ম্পকে বলা হয়েছে।আশাকরি মাশরুম চাষ সর্ম্পকে বুঝতে পারছেন।
এবার প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।
বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে।
সফল চাষ নিশ্চিত করতে বাড়ির পরিবেশে সঠিক পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে এবং বিশেষ কিট, here স্পোর সিরিঞ্জ এবং প্রেসার কুকার ব্যবহার মাশরুম চাষে জড়িত ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। সঠিক জ্ঞান এবং সরঞ্জাম সহ, মাশরুম চাষ যে কারো জন্য একটি ফলপ্রসূ এবং টেকসই কার্যকলাপ হতে পারে।
গাছ দ্রুত বৃদ্ধির উপায় ( কারন ও সমাধান )
কম চর্বি, কোলোস্টেরকমুক্ত এবং লিনোলেয়িক এসিড সমুদ্ধ হওয়ায় মাশরুম হৃদরোগীদের জন্যও খুব উপকারী।
মাশরুমের মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। কারণ, আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তার চেয়ে মাশরুমের পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ সহ শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। মাশরুমে ভরপুর প্রোটিন রয়েছে এবং এতে কোনো প্রকার ক্ষতিকর চর্বি নেয় যার ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।
কম, একেসি প্রাইভেট লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
মাশরুম চাষ বর্তমানে অনেক লাভ জনক। এটি অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সম্ভাবনাময় দিক।মাশরুম চাষ অন্যতম সাফল্যমন্ডিত হবে আরো সরকারি সহায়তা পেলে।মাশরুম চাষের মাধ্যমে হাজার হাজার বেকার মানুষের আত্ব-কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।সরকারি সহায়তার পাশাপাশি বেসরকারি সহায়তা অনেক পেলে মাশরুম চাষে দেশ আরো এগিয়ে যাবে।